Monday, October 15, 2012

India is taking away the © patent of Bangladeshi geographical indication product under strict confidential (Part 1)


India is taking away the patent of Jamdani Saree along with 66 other village heritage of Bangladesh under strict confidential. Jamdani will be known to this world as a heritage of India if that is successful. Then Bangladesh will have to pay an amount for producing the Jamdani saris.
Currently there are about 400 families related with the production of Jamdani and those are exported to about 108 countries. Through geographical indication products of Jamdani Sarees registration India will be able to earn 600 million Indian rupees every year.
Due to the inaction opportunity of the Ministry of Industry and Commerce as well as the government after Jamdani Saree the registration of Fajli mangos will be taken by neighboring countries. Already America has taken the geographical indication of Neem trees. And in future for producing these goods for commercial uses copyright Royalty will have to be given to the registered country.
Mean while India from April 2004 to 2009 has applied for 117 products as geographical indication product and within those 117 products there are Bangladeshi Nashikatha, Jamdani Saree and fajli mangoes.



to be continued …..

Saturday, October 13, 2012

Bangladeshi worldwide (Part 1). World Famous Opera Singer " Monica Yunus "


Her identity can be the elder daughter of the Nobel Prize winner Dr. Muhammad Yunus.  But she has her own identity even before her father getting the Nobel Prize for Peace. She is none other than Monica Yunus. The world famous opera singer.

She was born in 1979 at the port city Chittagong Bangladesh, but was bought up in United States. From her childhood she had education in English beside Russian. But her grandmother played the vital role in building up her interest in music.
In the year of 2002 she had gained her masters degree in vocal performance from Julliard School. She has performed with many of the world's finest opera companies and music ensembles. Currently she is engaged in raising fund for human rights through “Sing For Hope ”.

Thursday, October 11, 2012

Attack on the Buddhist in Ramu ( Part 2 )

বৌদ্ধপল্লী-বৌদ্ধমন্দিরে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার জন্য দায়ী বিএনপি সাংসদ লুৎফর রহমান কাজল এবং স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা সাইমুম কমল

রামুর ঘটনা কোনো নিছক দুর্ঘটনা নয়, এই ঘটনা বহুদিন পূর্ব থেকেই রাজনৈতিক নেতারা লালন করে আসছে। আর সেই রাজনীত
ির নোংরা খেলার বলি হয়েছে নিরীহ বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা। এই ঘটনায় জ্বালানী দিয়েছেন দেশের দুইটি বড় রাজনৈতিক দল বিএনপির স্থানীয় সাংসদ ও আওয়ামী লীগ-এর স্বেচ্ছাসেবক লীগের একজন কেন্দ্রীয় নেতা। আসুন এবার আমরা দেখি কি ঘটেছিলো সেখানে, কারাইবা দায়ী এই ঘটনার জন্য? কেনোইবা নিরব ছিলো পুলিশ প্রশাসন?
সরেজমিনে ঘুরে জানা যায়, এই ঘটনার জন্য দেশের দুইটি বড় রাজনৈতিক দলের শীর্ষ দুইজন নেতা দায়ী একজন বিরোধী দলের সাংসদ লুৎফর রহমান কাজল আরেকজন আওয়ামী লীগের একটি অঙ্গসংগঠন স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা সাইমুম কমল। নির্ভরযোগ্য সূত্রমতে জানা যায়, বিএনপি সাংসদ লুৎফর রহমান কাজল আর স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় নেতা সাইমুম কমল-এর ইন্দনে এই নাশকতা ঘটানো হয়েছে। নির্ভরযোগ্য ওই সূত্রটি আরও জানান কিভাবে ঘটে ওই লোম-হর্ষক ঘটনা।
এই পৈশাচিকতার পূর্বমুহূর্তে কিছু উচ্ছৃঙ্খল যুবককে জিহাদের মর্মবাণী শুনিয়ে আসেন বিএনপির সাংসদ লুৎফর রহমান কাজল, এরপর বিএনপি-জামাতের নেতা-কর্মীরা বৌদ্ধপল্লী ও বৌদ্ধমন্দিরগুলোতে অগ্নিসংযোগ ও ভাংচুরে করতে থাকে, সাথে সহযোগীতা করতে থাকে সাইমুম কমল-এর অনুসারীরা।
এদিকে কক্সবাজার পুলিশ প্রশাসনের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙ্গুল তুলছেন মানবাধিকার সংগঠনগুলো। আমাদের আপডেট নিউজ-এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে পুলিশের নিরব থাকার মূল রহস্য। কক্সবাজার পুলিশ প্রশাসনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সদস্য বলেন, ‘যখন বৌদ্ধপল্লী ও মন্দিরগুলোতে হামলা ও অগ্নিসংযোগ হচ্ছে সেই মুহূর্তে আমরা সেখানে ফোর্স নিয়ে যেতে চাইলে এসপি স্যার বলেন এটা ধর্মীয় ইস্যু, রাজনৈতিক নেতারা বুঝবেন, আমাদের মাথা ঘামানোর কোনো দরকার নেই, স্যার আরো বলেন, বিএনপি সাংসদ কাজল ও স্বেচ্ছাসেক লীগ নেতা কমল-এর সাথে তার কথা হইছে তাদের লোকজন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনবে।’
এছাড়াও একাধিক সূত্রমতে জানা যায়, মূল ঘটনা ঘটায় কাজল-কমল বাহিনীর সদস্যরা, আমরা এই বিষয়ে কথা বলতে চেষ্টা করি সাইমুম কমল-এর সাথে সাংবাদিক পরিচয় পেয়ে ফোন কেটে দেন তিনি। আর একাধিকবার বিএনপি সাংসদ লুতফর রহমান কাজলের ফোন দিলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। আর পুলিশ প্রশাসনের নিরবতা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে কক্সবাজারের পুলিশ সুপার কোনো কথা বলতে রাজি হননি।

Tuesday, October 9, 2012

Attack on the Buddhist in Ramu ( Part 1 )


আজকে ইত্তেফাক পত্রিকায় প্রথম পৃষ্ঠায় দেখলাম রামুর ঘটনায় বাইরের ছেলেরা জডিত। বরং স্থানীয় মুসলমান ছেলেরা বৌদ্ধদের রক্ষা করেছে। ঐ বাইরের ছেলে গুলি অবশ্যই সরকারের একটা প্রচ্ছন্ন ছায়ায় রামুতে গিয়েছিল আর সেই জন্য কক্সবাজার থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরত্ব হওয়া সত্ত্বেও ৫ ঘন্টা পর পুলিশ বিডিআর ঘটনাস্থলে গিয়েছিল যেন বাংলাদেশ কে একটা জঙ্গী রাষ্ট্র হিসাবে প্রমাণ করে বিদেশের শ্রম বাজার পুরাপুরি ভারতের হাতে তুলে দেয়া যায়। সত্যিকথা বলতে কি RAW যা চাচ্ছে তাই এখন বাংলাদেশে হচ্ছে। আর বাংলাদেশের ইসলামী দল গুলি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিষ্টানদের সাতেও নাই পাঁচেও নাই।
বাংলাদেশের ঢাকার কাকরাইল মসজিদের পাশেই বাংলাদেশের খ্রিষ্টানদের প্রধান গীর্জা অবস্থিত যেইখানে আর্চবিশপ পর্যন্ত থাকেন। আর হাটহাজারী মাদ্রাসার সাথেই একদম লাগানো একটা বিরাট কালী মন্দির। সেইখানে প্রতিদিন উলু ধ্বনি উচ্চারিত হয়। কিন্তু কখনই হাটহাজারি মাদ্রাসার কেউ এই কালী মন্দিরে যেয়ে ঝামেলা করেনি। তো এই সব ঘটনা দ্বারা ভাল করেই বুঝা যায় যে আমরা মুসলমানরা কতটা বড় মনের অধিকারী।
বাংলাদেশে হিন্দুদের উপর আক্রমন করেছে সব সময় প্রভাবশালী লোকেরা। আর এই প্রভাবশালী লোকেরা আওয়ামী লীগ বিএনপি উভয় দলেই আছে। কখনোই কোন ইসলামী দলের নেতা কর্মী হিন্দুদের সাথে কোন ঝামেলায় যায় নাই। আর তাছাড়া বাংলাদেশের ইসলামী দল গুলির এখনো বলার মত ঐ রকম কোন সাংগঠনিক ভিত্তি হয় নি। এদের কাজ মূলত শহর ভিত্তিক। থানা উপজেলা গ্রামে রাজনীতি মানেই বিএনপি আওয়ামী লীগ। তাই গ্রাম এলাকায় কোন সাম্পদায়িক ঝামেলা হলে ইসলামী দলগুলিকে দোষ দেয়া কত টা যুক্তি সংগত আপনারাই বলেন???
বৌদ্ধমন্দিরে এবং বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের বাড়িতে হামলা-ভাংচুর-অগ্নিসংযোগের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি। এই দেশ শুধু মুসলমানের নয়। হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃস্টান আদিবাসী সবার। একটি অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের স্বপ্ন ছিলো আমাদের। কিছু ঘৃণ্য শিক্ষিত-অশিক্ষিত রাজনীতিবিদ এবং তাদের কিছু ততোধিক ঘৃণ্য শিক্ষিত-অশিক্ষিত সমর্থকের লোভ ও মস্তিষ্কহীনতার কারণে বারবার এদেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট হয়েছে। বাংলাদেশে সকল নাগরিকের সমান অধিকার চাই। সকল ধর্মের মর্যাদাপূর্ণ সহঅবস্থান চাই।